লাইফস্টাইল বিভাগ: রোদের তীব্রতায় মাটি ফেটে যখন চৌচির, পথিক তখন ঘামের লড়াইয়ে মুষড়ে পড়ে পানির তৃষ্ণায়। অথবা শরীর তখন হালকা ভারী কাপড়েও বেমানান।
গরমে ছেলেমেয়ে সবার জন্য কাপড়ে স্বস্তি থাকাটা অনেকটা বাধ্য হয়ে যায় স্বয়ং আবহাওয়ার জন্য। তাই মসৃণ, নরম, আরামদায়ক কাপড়ে গরম কাটুক ফ্যাশনেবল পোশাকে। বিশেষ করে কঠোর ‘লকডাউন’ শিথিল হওয়ায় যখন একটু ঈদের শপিং করার সুযোগ আছে অথবা অনলাইনেই হচ্ছে ঈদের পোশাকের কেনাকাটা, তখন আবহাওয়া আর উৎসবের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই কেনাকাটা করা উচিত।
গরম মানে একটু মসৃণ পোশাক। তাই পোশাক বাছাইয়ে খেয়াল রাখতে হবে, তা আরামদায়ক হবে কি-না। সেদিক থেকে ডিজাইনে প্রাধান্য পায় সুতি, লিনেনের মতো কাপড়। গরমের পোশাক হতে পারে সাদা বা তার কাছাকাছি কোনো রঙ। তবে ফ্যাশনে এখন রঙিন পোশাকও মানানসই। তবে এখন হালকা রঙিন পোশাকই বেশি মানানসই। আর গরমের কারণে অবশ্যই পোশাকের কাপড় হতে হয় আরামদায়ক।
গরমের কাপড় যেমন পাতলা রাখা চাই, ঠিক তেমনি থাকতে হবে তার আলো ভেদন ক্ষমতাও। পাতলার পাশাপাশি পোশাক হওয়া চাই মসৃণ। যত মসৃণ তত আরামদায়ক।
বিশেষ করে গরমের এই সময়ে শরীরে ভালোমতো বাতাস চলাচল করতে সাহায্য করে সুতির পোশাক। ফলে দীর্ঘ সময় পরে থাকার জন্য সুতিই ভালো ও স্বাচ্ছন্দ্যময়। এছাড়া গরমে অনেকেই অত্যধিক মাত্রায় ঘামতে থাকেন। সুতির পোশাক এই ঘাম সহজে শুষে নিতে পারে।
প্রাকৃতিক তন্তু থেকে এই পোশাক তৈরি করা হয় বলে তা খুব মসৃণ হয়, তাই শরীরের কোনো অংশে অস্বস্তি হয় না। তাই এই গরমে আপনিও হালকা রঙের সুতির পোশাক পরতে পারেন।
ইউকে/এএস