বার্তাকক্ষ প্রতিবেদন: বিটের আছে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি বা প্রদাহরোধী এবং আমাদের শরীরকে ডিটক্স করা বা বিশুদ্ধীকরণের পরীক্ষিত ক্ষমতা।
বাজারে সবজির দোকানে সারা বছরই বিট দেখা যায়।
তবে খুব একটা পছন্দ না করায়, কেনা হয় না, খাওয়াও হয় না। অবহেলার সবজি এই বিটরুটের গুণের কথা জানলে, পরের বার বাজার করার সময় ঝুড়িতে বিট থাকবে।
নিয়মিত বিট খেলে
* আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ায় রক্তাল্পতা ও আয়রনের ঘাটতি মেটায়
* বিটরুটের মধ্যে থাকা বেটালাইন প্রদাহ হ্রাস করে
* নাইট্রেট থাকায় মস্তিষ্কের রক্ত প্রবাহকে উন্নত রাখে
* পানি ও আঁশের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বিট হজমের সমস্যা দূর করে
* মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করে, স্মৃতশক্তি বাড়ে
* শারীরিক কর্মক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়ায়
* অ্যান্টি-এজিং ফর্মুলা ত্বকে বার্ধক্যের ছাপ পড়তে বাধা দেয়, ত্বক উজ্জ্বল হয়
* ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস রয়েছে যা কিনা চোখের জন্য উপকারি
* ডায়াবেটিস ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে।
বুঝতেই পারছেন, পা থেকে মাথা পর্যন্ত সব কিছু সুস্থ ও সুন্দর রাখতেই বিট খাওয়া প্রয়োজন। বিটের জুস, সালাদ বা সবজি রান্না করে, যেভাবে ইচ্ছা খেতে পারেন। তবে এই উপকারিতাগুলো পেতে আমাদের বিট যতটা সম্ভব কম সময় ধরে রান্না করতে হবে। কাঁচা খেলে এর গুণাগুণ পাওয়া যায় সবচেয়ে বেশি।
ইউকে/এসএম